সবুজ উদ্যোগ-এর স্বাস্থকর খাবারগুলো তালিকায় আছে মধু, কালোজিরার গুড়া, কালোজিরার তেল, মেথী গুড়া, ত্রিফলা, এক্সট্রা ভার্জিন অলিভ অয়েল, নারিকেল তেল ইত্যাদি।
Showing 1–16 of 18 results
Black Cumin Seed powder (কালোজিরা গুড়া)-100 grm
৳ 90.00কালোজিরা গুরাঃ
কালোজিরা খুবই পরিচিত একটি জিরা। অনেক অসুখ থেকে দূরে রাখে কালোজিরা।তাই যদি খাবারে কালোজিরা ব্যবহার করা যায় তবে অনেক উপকার পাওয়া যাবে।বিশেষজ্ঞদের মতে, কালোজিরার ফসফরাস রোগ প্রতিরোধে অত্যন্ত কার্যকর। শরীরের যেকোনো জীবাণুর সঙ্গে লড়ে যেতে কালো জিরের ভূমিকা অসামান্য।
বাছাই কৃত উৎকৃষ্ট মানের কালোজিরা থেকে উৎপাদন করা হয় সবুজ উদ্যোগের কালোজিরা গুড়া। তাই এর গুনাগুন থাকে সম্পূর্ণ অটুট। যা স্বাদ, রং ও গন্ধে অন্য যে কোন কালোজিরা গুড়া থেকে একেবারেই আলাদা।
Cashew Nut (কাজু বাদাম) 100g
৳ 120.00Chia Seed – ( চিয়া সিড – ১০০গ্রাম )
৳ 150.00চিয়া সীডের পুষ্টিগুণ
- দুধের চেয়ে ৫ গুণ বেশী ক্যালসিয়াম
- কমলার চেয়ে ৭ গুণ বেশি ভিটামিন সি
- পালং শাকের চেয়ে ৩ গুণ বেশী আয়রন (লোহা)
- কলার চেয়ে দ্বিগুণ পটাশিয়াম
- স্যামন মাছের থেকে ৮ গুণ বেশী ওমেগা-৩
Choconut butter 200g
৳ 290.00Choconut Butter 400g
৳ 550.00Liquorice powder (যষ্টি মধুর গুড়া) 50grm
৳ 70.00যষ্টি মধুর গুড়াঃ
ক্লিনিক্যাল ও এক্সপেরিমেন্টাল পরীক্ষায় প্রমাণিত হয়েছে যষ্টিমধুর গ্লাইসিরাইজিন ও গ্লাইসিরাটিক অ্যাসিড আলসার সৃষ্টিকারী ১৫ হাইড্রোক্সিপ্রোস্টাগ্লান্ডিন ডিহাইড্রোজিনেস ও প্রোস্টাগ্লান্ডিন রিডাকটেজ এনড্রাইমের কার্যকারিতা প্রতিরোধ করে এবং পাকস্থলীতে আলসার বা ক্ষত নিরাময়ে সহায়ক এনজাইম প্রোস্টাগ্লান্ডিল ই এবং এফ নিঃসরণ বৃদ্ধির মাধ্যমে পাকস্থলীর মিউকাস মেমব্রেনকে সুরক্ষা করে।
Neem Oil ( নিমের তেল ) – ১০০ মিলি
৳ 150.00চুল ও ত্বকের স্বাস্থ্যের উন্নতিতে নিম তেলের কোনো বিকল্প হয় না। সংক্রমণ কমানোর পাশাপাশি ত্বকের নানা রোগের প্রকোপ কমাতেও এটি দারুন কাজে দেয়। একাধিক স্টাডিতে এমনটি পাওয়া গেছে। নিমের তেলের ৯টি অসাধারণ উপকারিতা তুলে ধরা হলো-
১. ত্বক ফর্সা করে
২. ত্বকের আর্দ্রতা ফিরিয়ে আনে
৩. ব্রণর প্রকোপ কমে
৪. ত্বকের বয়স কমে
৫. খুশকির সমস্যা দূর হয়
৬. মাশারা ধারে কাছেও ঘেঁষতে পারে না
৭. ত্বকের সংক্রমণের চিকিৎসায় কাজে আসে
৮. একজিমার প্রকোপ কমায়
৮. হাইপারপিগমেন্টটেশন দূর করে
৯. স্কিনের যত্নে কাজে আসে
Olive Oil (যাইতুন তেল) 1 Liter
যাইতুন তেল
- শরীরের ব্যাড ক্লোষ্টোরেল এবং গুড ক্লোষ্টোরেল নিয়ন্ত্রণ হয় ।
- যাইতুন তেলের আরেকটা গুণাবলি হল এটা পাকস্থলীর জন্য খুব ভালো।
- শরীরে এসিড কমায়, যকৃৎ (Liver) পরিষ্কার করে, যেটা প্রতিটি মানুষের ২/৩ দিনে একবার করে দরকার হয়।
- কোস্ট কাঠিন্য রোগীদের জন্য দিনে ১ চামচ (1 spoon) যাইতুন তেল অনেক অনেক উপকারী।
- গর্ভধারণ করার পর থেকেই পেটে যাইতুন তেল (Olive Oil) মাখলে কোন জন্মদাগ পড়ে না। এটা একটা পরীক্ষিত ব্যাপার
- গবেষকরা ২.৫ কোটি (25 million) লোকজনের উপর গবেষণা করে দেখিয়েছেন, প্রতিদিন ২ চামচ Extra Virgin Olive Oil যাইতুন তেল ১ সপ্তাহ ধরে খেলে, ক্ষতিকর এলডিএল (LDL) কোলেস্টেরল কমায় এবং উপকারী এইচডিএল (HDL) কোলেস্টেরল বাড়ায়।
- স্প্যানিশ (Spanish) গবেষকরা দেখিয়েছেন, খাবারে যাইতুন তেল ব্যবহার করলে ক্লোন ক্যান্সার (Colon cancer ) প্রতিরোধ হয়। আরও কিছু গবেষক দেখিয়েছ, এটা ব্যাথা নাশক (Pain Killer) হিসাবে কাজ করে।
- গোসলের পানিতে ১/৪ চামচ ব্যবহার করে গোসল করলে শরীরে শিথিলতা পাওয়া যায়।
Olive Oil (যাইতুনের তেল) 300 ml
যাইতুন তেল
- শরীরের ব্যাড ক্লোষ্টোরেল এবং গুড ক্লোষ্টোরেল নিয়ন্ত্রণ হয় ।
- যাইতুন তেলের আরেকটা গুণাবলি হল এটা পাকস্থলীর জন্য খুব ভালো।
- শরীরে এসিড কমায়, যকৃৎ (Liver) পরিষ্কার করে, যেটা প্রতিটি মানুষের ২/৩ দিনে একবার করে দরকার হয়।
- কোস্ট কাঠিন্য রোগীদের জন্য দিনে ১ চামচ (1 spoon) যাইতুন তেল অনেক অনেক উপকারী।
- গর্ভধারণ করার পর থেকেই পেটে যাইতুন তেল (Olive Oil) মাখলে কোন জন্মদাগ পড়ে না। এটা একটা পরীক্ষিত ব্যাপার
- গবেষকরা ২.৫ কোটি (25 million) লোকজনের উপর গবেষণা করে দেখিয়েছেন, প্রতিদিন ২ চামচ Extra Virgin Olive Oil যাইতুন তেল ১ সপ্তাহ ধরে খেলে, ক্ষতিকর এলডিএল (LDL) কোলেস্টেরল কমায় এবং উপকারী এইচডিএল (HDL) কোলেস্টেরল বাড়ায়।
- স্প্যানিশ (Spanish) গবেষকরা দেখিয়েছেন, খাবারে যাইতুন তেল ব্যবহার করলে ক্লোন ক্যান্সার (Colon cancer ) প্রতিরোধ হয়। আরও কিছু গবেষক দেখিয়েছ, এটা ব্যাথা নাশক (Pain Killer) হিসাবে কাজ করে।
- গোসলের পানিতে ১/৪ চামচ ব্যবহার করে গোসল করলে শরীরে শিথিলতা পাওয়া যায়।
Oshwagandha Powder – 50 gm (অশ্বগন্ধা গুঁড়া – ৫০ গ্রাম)
৳ 95.00অশ্বগন্ধা:
এ গাছের রস শক্তিবর্ধক। কর্মশক্তি কিংবা ইন্দ্রীয়শক্তি বাড়াতে বিশেষ কার্যকরী। শুক্রাণু বাড়াতে অশ্বগন্ধার নাম সুবিদিত। ইনসমনিয়া ও স্নায়ুবিক রোগ উপসমকারি।
Palm Candy (তালমিছরি)
৳ 60.00তালমিছরিঃ
তালমিছরিতে প্রচুর পরিমানে ভিটামিন বি -১,ভিটামিন বি২, ভিটামিন বি ৩, ভিটামিন বি ৬, ভিটামিন বি ১২ থাকে। এছাড়া এতে অ্যামিনো অ্যাসিড, জিঙ্ক, পটাশিয়াম, এবং আয়রন থাকে। ফলত যে কোনো ক্ষেত্রেই এটি আমাদের শরীরের জন্য অত্যন্ত ভালো।
এটি হারবাল ওষুধ তৈরী করতে ব্যবহৃত হয়। এর বিভিন্ন উপাদান আমাদের অনেক রকম রোগের প্রতিরোধক হিসেবে ব্যবহৃত হয়। সর্দি কাশি হলে বা ঠান্ডা লেগে যে সমস্ত সমস্যা হয় তা প্রতিরোধ করতে তালমিছরি খাওয়া হয়। এছাড়া উচ্চ রক্তচাপ, এনিমিয় লোপ্রেসার এবং হাঁপানি ইত্যাদি রোগের ওষুধ তৈরী করতে তালমিছরি ব্যবহৃত হয়।
Peanut Butter (200g)
৳ 158.00স্বাস্থ্যকর খাদ্য উপাদান নিয়ে কথা বলা হলে, সেখানে পিনাট বাটারকেও রাখতে হবে। বাদাম থেকে তৈরি পিনাট বাটার যতটা পরিচিত, ততটাই স্বাস্থ্য সম্মত। বিশেষত চিনিবিহীন পিনাট বাটার প্রতিদিন স্বল্প পরিমাণ খাওয়ার পরামর্শ দেওয়া হয়ে থাকে এটার চমৎকার সকল স্বাস্থ্য উপকারিতার জন্য। আজকের ফিচারে তুলে আনা হল সুস্বাদু এই খাবারটির নয়টি ভিন্ন স্বাস্থ্য উপকারিতা।
১. পিনাট বাটারে রয়েছে বেশ ভালো পরিমাণ আনস্যাচুরেটেড ফ্যাট। এ কারণে দৈনিক স্বল্প পরিমাণ পিনাট বাটার গ্রহণ হৃদযন্ত্রের স্বাস্থ্যের জন্য উপকারী।
২. এতে রয়েছে পর্যাপ্ত পরিমাণ পটাশিয়াম। স্বল্প পরিমাণ পিনাট বাটার গ্রহণে, অন্যান্য খাদ্য উপাদানে উপস্থিত সোডিয়ামের ক্ষতিকর প্রভাবকে কমিয়ে আনে। এছাড়াও পটাশিয়াম শরীরের পেশীর ক্ষত পূরণে ও পেশী গঠনে ভূমিকা রাখে।
৩. পিনাট বাটারে আরও রয়েছে পর্যাপ্ত পরিমাণ অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট, ম্যাগনেসিয়াম ও আঁশ। যা এই খাদ্য উপাদানটিকে একইসাথে সুস্বাদু ও স্বাস্থ্যকর করে তোলে।
৪. বাদাম থেকে তৈরি পিনাট বাটারে রয়েছে বেশ ভালো পরিমাণ প্রোটিন। দুই টেবিল চামচ পিনাট বাটার থেকে পাওয়া যাবে ৭ গ্রাম পর্যন্ত প্রোটিন।
৫. অফিসে কাজ করার মাঝে ক্লান্তি এসে ভিড় জমালে পিনাট বাটারে এনার্জির খোঁজ করা যেতে পারে। কয়েক ঘন্টার জন্য শক্তি চাইলে পিনাট বাটার সবচেয়ে ভালো সমাধান। এতে থাকা ফ্যাট ও প্রোটিন তাৎক্ষণিকভাবে এনার্জি প্রদানে সহায়ক।
৬. দৈনিক নিয়ন্ত্রিত মাত্রায় চিনিবিহিন পিনাট বাটার গ্রহণ কিছু ক্ষেত্রে ডায়াবেটিস প্রতিরোধেও কার্যকরি ভূমিকা রাখে। গবেষণার ফলাফলে দেখা গেছে পিনাট বাটার অন্তত ৩০ শতাংশ পর্যন্ত ডায়াবেটিস দেখা দেওয়ার সম্ভাবনাকে কমিয়ে আনে।
৭. সবচেয়ে বড় বিষয় হল, আঁশযুক্ত পিনাট বাটার ঘনঘন ক্ষুধাভাব দেখা দেওয়ার সমস্যা কমিয়ে আনে। এই খাবারটি দীর্ঘসময় পর্যন্ত পেট ভরা রাখতে চমৎকার কার্যকর।
৮. শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধিতেও অবদান রাখতে সুস্বাদু এই খাবারটি। এতে থাকা পর্যাপ্ত পরিমাণ জিংক শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতাকে বাড়িয়ে দেয়।
Peanut Butter (400g)
৳ 300.00স্বাস্থ্যকর খাদ্য উপাদান নিয়ে কথা বলা হলে, সেখানে পিনাট বাটারকেও রাখতে হবে। বাদাম থেকে তৈরি পিনাট বাটার যতটা পরিচিত, ততটাই স্বাস্থ্য সম্মত। বিশেষত চিনিবিহীন পিনাট বাটার প্রতিদিন স্বল্প পরিমাণ খাওয়ার পরামর্শ দেওয়া হয়ে থাকে এটার চমৎকার সকল স্বাস্থ্য উপকারিতার জন্য। আজকের ফিচারে তুলে আনা হল সুস্বাদু এই খাবারটির নয়টি ভিন্ন স্বাস্থ্য উপকারিতা।
১. পিনাট বাটারে রয়েছে বেশ ভালো পরিমাণ আনস্যাচুরেটেড ফ্যাট। এ কারণে দৈনিক স্বল্প পরিমাণ পিনাট বাটার গ্রহণ হৃদযন্ত্রের স্বাস্থ্যের জন্য উপকারী।
২. এতে রয়েছে পর্যাপ্ত পরিমাণ পটাশিয়াম। স্বল্প পরিমাণ পিনাট বাটার গ্রহণে, অন্যান্য খাদ্য উপাদানে উপস্থিত সোডিয়ামের ক্ষতিকর প্রভাবকে কমিয়ে আনে। এছাড়াও পটাশিয়াম শরীরের পেশীর ক্ষত পূরণে ও পেশী গঠনে ভূমিকা রাখে।
৩. পিনাট বাটারে আরও রয়েছে পর্যাপ্ত পরিমাণ অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট, ম্যাগনেসিয়াম ও আঁশ। যা এই খাদ্য উপাদানটিকে একইসাথে সুস্বাদু ও স্বাস্থ্যকর করে তোলে।
৪. বাদাম থেকে তৈরি পিনাট বাটারে রয়েছে বেশ ভালো পরিমাণ প্রোটিন। দুই টেবিল চামচ পিনাট বাটার থেকে পাওয়া যাবে ৭ গ্রাম পর্যন্ত প্রোটিন।
৫. অফিসে কাজ করার মাঝে ক্লান্তি এসে ভিড় জমালে পিনাট বাটারে এনার্জির খোঁজ করা যেতে পারে। কয়েক ঘন্টার জন্য শক্তি চাইলে পিনাট বাটার সবচেয়ে ভালো সমাধান। এতে থাকা ফ্যাট ও প্রোটিন তাৎক্ষণিকভাবে এনার্জি প্রদানে সহায়ক।
৬. দৈনিক নিয়ন্ত্রিত মাত্রায় চিনিবিহিন পিনাট বাটার গ্রহণ কিছু ক্ষেত্রে ডায়াবেটিস প্রতিরোধেও কার্যকরি ভূমিকা রাখে। গবেষণার ফলাফলে দেখা গেছে পিনাট বাটার অন্তত ৩০ শতাংশ পর্যন্ত ডায়াবেটিস দেখা দেওয়ার সম্ভাবনাকে কমিয়ে আনে।
৭. সবচেয়ে বড় বিষয় হল, আঁশযুক্ত পিনাট বাটার ঘনঘন ক্ষুধাভাব দেখা দেওয়ার সমস্যা কমিয়ে আনে। এই খাবারটি দীর্ঘসময় পর্যন্ত পেট ভরা রাখতে চমৎকার কার্যকর।
৮. শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধিতেও অবদান রাখতে সুস্বাদু এই খাবারটি। এতে থাকা পর্যাপ্ত পরিমাণ জিংক শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতাকে বাড়িয়ে দেয়।
Remedy Juice (রেমেডি জুস) 350ml
৳ 450.00রেমেডি জুসঃ
আদা, রসুন, লেবু, এ্যাপেল সাইডার ভিনেগার ও মধুর মিশ্রনের প্রাকৃতিক উপাদন দিয়ে তৈরি বিশ্ব নন্দিত এই ফর্মূলাটি আমাদের দেশে সর্ব প্রথম উৎপাদন করেছে সবুজ উদ্যোগ। কৃত্রিম ফ্লেভার, কালার ও প্রিজারভেটিভ মুক্ত এই রেমেডি জুস আপনার রক্তের ক্ষতিকর কোলেস্টেরল নিয়ন্ত্রনে রাখতে, উচ্চ রক্তচাপ কমাতে এবং সর্বোপরি হার্টের ব্লক জনিত রোগের প্রাকৃতিক নিরাময় হিসেবে একটি কার্যকর সমাধান।
Tin Fruits (Dry Fig – 200gm) – ত্বীন ফল – ২০০ গ্রাম
৳ 360.00আসুন এবার জেনে নেয়া যাক, কেন খাবেন ত্বীন বা ডুমুর ফল?
* নারী-পুরুষের যৌনশক্তি বৃদ্ধি করে।
* ত্বীন ফলে প্রচুর পরিমাণে পটাশিয়াম রয়েছে যা ব্লাড প্রেসার নিয়ন্ত্রনে রাখে।
* রক্তে ক্ষতিকর সুগারের পরিবর্তে ন্যাচারাল সুগার তৈরি করে ব্যালান্স রক্ষা করে।
* মারণব্যাধি ক্যান্সার থেকে রক্ষা করে।
* সম্প্রতি গবেষণায় জানা গেছে ব্রেস্ট ক্যানসার প্রতিরোধে ডুমুর সাহায্য করে। ফাইবার সমৃদ্ধ ত্বীন ফল খাদ্য তালিকায় রাখার ফলে ৩৪% নারীর মধ্যে ব্রেস্ট ক্যানসার হওয়ার সম্ভাবনা কম দেখা গিয়েছে।
* চোখের দৃষ্টিশক্তি বাড়ায়। শিশুদের দৃষ্টিশক্তি বাড়াতে ত্বীন ফল একান্ত অপরিহার্য।
* শরীরের অপ্রয়োজনীয় মেদ বা চর্বি কমায়।
* হার্ট এটাকের ঝুঁকি কমায়।
* মারণব্যাধি ডায়বেটিস নিয়ন্ত্রনে রাখে। ইনসুলিনের ওপর নির্ভরশীল ডায়াবেটিক রোগীদের জন্য ত্বীন ফল খুবই উপকারী।
* শরীরে ক্যালসিয়ামের শূন্যতা পূরণ করে।
* গর্ভবতী মা ও শিশুর রক্তশূন্যতা রোধ করে।
* ত্বকের উজ্জ্বলতা বাড়ায়।
* দুর্বলতায় ভোগেন এমন ব্যক্তির জন্য ত্বীন ফল খুবই উপকারী। বিশেষ করে মুখ, জিভ বা ঠোঁট ফাটার সমস্যা থাকলে তা নিরাময় করতে ডুমুর সাহায্য করে।
* প্রচুর পরিমাণে ফাইবার থাকায় ডুমুর কোষ্ঠকাঠিন্য ও পাইলস প্রতিরোধে সহায়তা করে।
* ত্বীন ফল শারীরিক ও মানসিক ক্লান্তি দূর করতে সাহায্য করে।
* ত্বীন ফল শ্বাসকষ্ট ও হাঁপানি রোগ নিরাময়েও সহায়তা করে।
* যাদের দুধ ও দুধের তৈরি খাবারে অ্যালার্জি আছে তাঁরা ক্যালসিয়ামের ঘাটতির পূরণের জন্য নিয়মিত ত্বীন ফল খান। কারণ এতে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে ক্যালসিয়াম।
* কাঁচা ত্বীন ফল চর্মরোগের ওষুধ হিসেবেও ব্যবহৃত হয়। ডুমুর থেঁতো করে ব্রণ ও মেছতায় নিয়মিত লাগালে তা সেরে যায়।